বাঙ্গালী’ র সহচরী বর্ণিল পদ্মা সেতু রাজলক্ষ্মী মৌসুমী কী মহান, কী মহীয়সী তুমি , অস্বীকার করার সাহস আমাদের কারো নেই। অবলীলায় প্রতিটি বাঙ্গালীর হৃদয় কোটরে তুমি আছো। তুমি থাকবে ইতিহাসের পাতায় পাতায় স্বর্নাক্ষরে। এই এলো পরম মাহেন্দ্রক্ষণ শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায়,মাথা নত করবো আজ । — কী দূর্বার মনের গতিতে , অপমানের গ্লানি মাথায় নিয়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে
বিস্তারিত
অপাংক্তেয় কথামালা রাজলক্ষ্মী মৌসুমী:- ডায়েরিটা খুঁজে খুঁজে কোথাও পেলাম না। তোমার প্রতিটি কথা খুব যত্ন করে স্মৃতির ডায়েরিতে কলমের আঁচড়ে রেখেছিলাম সেই কবে। আজ হিসাব মিলাতে গিয়ে দেখি জীবনের কোথাও মিল খুঁজে পাইনি। কোন কথাই রাখোনি তুমি। না পেয়ে ভালোই হলো কি বলো। দুঃখের গভীরতায় আজ অনুভূতি মৃতপ্রায়। জানালার শিক ধরে পথের পানে অবিচল
চার বছর পূর্বে রচিত আমার “নাতিপ্রেম” কবিতাটি শেয়ার করার লোভ সম্বরণ করতে পারলাম না। সকল নানা-নানী ও দাদা-দাদীকে এটি আমার বিনীত উপহার। “ নাতিপ্রেম “ তুমি গেছো ভাইয়া ভিন বাড়িতে এই বাড়িতে আমি, কাটছে সময় কেমন আমার জানেন অন্তর্যামী। আজ আমায় ফেলে গিয়েছো চলে ভিন বাড়িতে তুমি, তাই বিহঙ্গ আর গাহে না গীত নিথর বনভূমি;
” নীড়ে ফিরে যাওয়া” রাজলক্ষ্মী মৌসুমী খুঁজতে খুঁজতে আমি ক্লান্ত। মন থেকে গচ্ছিত রত্নখনি খসে গেলো আচমকা। মনের কোণে ভীতির বাসা বাঁধে। প্রতিদিনের চেনা পথ অচেনা কেনো মনে হলো জানিনা। আমি উড়ন্ত পাখী। অবসাদের আড়ষ্টতায় ডানা মেলে উড়তেই পারছি না। আমি চেয়ে চেয়ে শুধু দেখলাম সঙ্গীরা সব গোধূলির আকাশে।। চারদিকে অন্ধকার, আমি কি করি
অবিকল আমারি মতো জেবু নজরুল ইসলাম তুমি যে পথ দিয়ে হেঁটে চলে যাও তোমার কোমল কমল পায়ের ছোঁয়ায় কচিঘাসে ঢাকা সে পথের গুল্মলতা আনন্দে হয় আত্মহারা, ধূলিকণা যা আছে হয়ে যায় সব সোনা সোনা। ইট কঙ্কর নুড়ি কিংবা পাথর নিজেরাই পদ্ম হয়ে ফুটে উঠে তোমার হেঁটে যাওয়া পথে, সাদা সাদা মেঘমালা দুরন্ত গতিতে ছুটে আসে